মালেক মুস্তাকিমের দীর্ঘকবিতা: ‘আমি হাঁটতে গেলে পথ জড়িয়ে যায় পায়ে’

১ এইসব ধূলির নথিপত্রে ঘৃণার পোস্টার, সিক্রেট মুখপঞ্জি, ঘুমখচিত রাত্রির প্রলোভন, আমাকে টেনে নিয়ে যায় দূরে, তোমার ঘুমঘরে, নিদ্রাহীন পাখিদের ফুলশয্যায়- এখানে নিস্তব্ধতা, জলসিড়ি, ডানায় মানুষের রক্তবীজ, পাখিদের নাশতার টেবিলে …

মালেক মুস্তাকিমের কয়েকটি কবিতা

প্রার্থনা: ক্ষয় কতোটা শিশির মাড়িয়ে একটি সূর্যের বেড়ে ওঠা, কতোটা অন্ধকার শুষে নিয়ে একটি চাঁদের জন্ম, কতোটা গাঢ় হলে একটি রাত স্বার্থক হয়ে ওঠে! ঝরে যাওয়া সমস্ত শিশিরের যত্নে ল্যাপটানো …

মালেক মুস্তাকিমের প্রেমের কবিতা  

ফিরিয়ে নাও, গোলাপকাঁটা      সব উপেক্ষা ফিরিয়ে নাও ফিরিয়ে নাও পায়ে হাঁটা সব পথ, অনিদ্রারাত ফিরিয়ে নাও মুখের দিকে চেয়ে থাকা যাবতীয় বিস্ময়, অপেক্ষার সব নদী ও গাছ সেই কবে …

মালেক মুস্তাকিমের জল বিষয়ক ৭ টি কবিতা: জলের এপিটাফ

স্মৃতির দূরবীন সব স্মৃতিকে ঘুম পাড়িয়ে আজ শিকারে যাব- যাওয়ার কথা উঠলেই সিঁড়িতে পায়ের ছাপ যেন সমুদ্র, যেন জলের পৃষ্ঠা এ শহর, যেন শরীর জুড়ে বিপন্ন বুদবুদ- পারফিউম মধ্যরাতে হাওয়া …

মালেক মুস্তাকিমের একগুচ্ছ কবিতা

বৃষ্টিরেখা বৃষ্টি পড়ছে ভেতর বাহির- তবু জল জানে না বৃষ্টিরেখা আর কতদূর! আলমারিতে গুছিয়ে রেখেছি নদী, তার ঘুম চুরি করে নিদ্রার ভেতর বয়ে চলেছে প্রিয়তম নাকফুল— ঝাউপাতার প্রলাপ, আমার না …

মালেক মুস্তাকিমের তিনটি কবিতা

মৃত্যুমুখর উদ্বাস্তু ঘুম একদল সবুজ বৃক্ষের বেড়ে ওঠা দেখতে দেখতে পাড়ি দেই সহস্র পাতার মৃত্যুমুখর উদ্বাস্তু ঘুম, সূর্যপতন ভেবে জাগিয়ে রাখি দূরের পাহাড়, সমুদ্দুর, দৌড়ের ভেতর বসে থাকি- বসে বসে …

Back to Top