রাত্রিগীতি
রাত্তিরে একটা গ্রামের ভেতর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলাম, আর
ঘরবাড়িগুলো হেডলাইটের আলোয় সামনে উঠে আসছিল─
তারা জাগ্রত, তারা চুমুক দিতে চায়।
ঘরবাড়ি, গোলাবাড়ি, সাইনবোর্ড, মালিকবিহীন গাড়ি─ তারা এখন
গায়ে জীবন জড়িয়ে নিয়েছে। ─লোকজন সব ঘুমিয়ে রয়েছে:
কিছু মানুষ শান্তিতেই ঘুমায়, বাকিদের মুখগুলি টানটান হয়ে থাকে
যেন তারা অনন্তের কঠিন প্রশিক্ষণে রয়েছে। গভীর ঘুমের মধ্যেও তারা
সবকিছু ছেড়ে দিতে সাহস পায় না। তারা অবনমিত ব্যারিয়ারের মতো
পড়ে থাকে যখন রহস্য পাশ দিয়ে পার হয়ে যাচ্ছে।
গ্রাম ছাড়িয়ে রাস্তাটা অরণ্যের বৃক্ষরাজির ভেতর দিয়ে বহুদূর চলে গেছে।
আর বৃক্ষের পর বৃক্ষের পারস্পারিক ঐকতানিক নৈঃশব্দ্য।
আগুনের আলোর মতো তাদের রঙটা খুব নাটকীয়। তাদের পাতাগুলি
কী স্পষ্ট! তারা আমাকে বাড়ি অবধি অনুসরণ করে।
আমি শুয়ে পড়ি এবং ঘুমোতে চাই, আর দেখি অজানা সব ছবি আর
প্রতীকগুলো আমার চোখের পাতার পেছনে অন্ধকারের দেয়ালে
আঁকিবুঁকি কাটছে। জাগৃতি আর স্বপ্নের সন্ধিপথে বিশাল একটা চিঠি
ঢুকে পড়বার নিষ্ফল চেষ্টায় রত।
……….
রাত্রিগীতি: Nocturne; রাত্রির একটি ছবি; (Music) রোম্যান্টিক প্রকৃতির
সংক্ষিপ্ত একটি পিয়ানো কম্পোজিশন।
[Robin Fulton অনূদিত Nocturne থেকে।]
অরণ্যের মধ্যিকার ফাঁকা জায়গাটা
অরণ্যের মধ্যিখানে অপ্রত্যাশিত একটা ফাঁকা জায়গা, যেটা শুধু পথ হারানো
লোকেরাই খুঁজে পেতে পারে।
এই ফাঁকা জায়গাটা একটা অরণ্য দিয়ে পরিবেষ্টিত যেটা নিজেই নিজেকে
শ্বাসরুদ্ধ করে ফেলছে। কালো কালো গুঁড়িগুলোতে লাইকেনের ছাইরঙা খোঁচা-খোঁচা
দাড়ি। কঠিনভাবে জড়িয়ে-পেঁচিয়ে ওঠা গাছগুলো একদম চূড়া পর্যন্ত মৃত, যেখানে
কয়েকটি নির্জন সবুজ শাখা আলো ছুঁয়ে আছে। নিচে: ছায়ার ওপর তা দিচ্ছে ছায়া,
আর জলাভূমি বেড়ে উঠছে।
কিন্তু এই ফাঁকা জায়গাটায় ঘাসগুলো আশ্চর্যরকম সবুজ আর জীবন্ত। এখানে
বড় বড় সব পাথর পড়ে রয়েছে যেন সেগুলো সাজিয়ে রাখা হয়েছে। সেগুলো নিশ্চয়ই
কোনো বাড়ির ভিত্তিপ্রস্তর, বা হয়তো আমার ভুলও হতে পারে। এখানে কারা থাকত?
কেউই এ বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারবে না। নামগুলো হয়তো কোথাও কোনো
আর্কাইভে রয়ে গেছে যেটা আর কেউই খোলে না (শুধু আর্কাইভগুলোই তরুণ থেকে
যায়)। বাচিক প্রথার মৃত্যু হয়েছে এবং তার সাথে সাথে স্মৃতিগুলোরও মৃত্যু হয়েছে।
যাযাবর লোকেরা হয়তো সেগুলো মনে রেখেছে কিন্তু লেখাপড়া জানা লোকেরা সেটা
ভুলে গেছে। লিখে রাখো আর ভুলে যাও।
কুঠিটাতে মানুষের গুঞ্জন, আর এটাই হলো দুনিয়ার কেন্দ্র। কিন্তু এর বাসিন্দারা
সব মরে গেছে বা কোথাও চলে গেছে, আর কালপঞ্জীটাও থেমে গেছে। বহুকাল
এটা জনমানবহীন পড়ে আছে। আর এই কুঠিটা একটা স্ফিংক্সে পরিণত হয়েছে।
শেষমেশ ভিত্তিপ্রস্তরগুলো ছাড়া আর সবকিছুই ধ্বংস হয়ে গেছে।
কোনো না কোনোভাবে আমি আগেও এখানে ছিলাম, কিন্তু এখন আমাকে যেতে
হবে। আমি ঝোপঝাড়ের মধ্যে ঝাঁপ দিলাম। দাবার ঘোড়ার মতো সামনে এক পা
আর পাশে দুই পা ফেলেই শুধু এখানে এগোনো যায়। অরণ্যটা শেষমেশ পাতলা আর
উজ্জ্বল হয়ে এল। আমার পদক্ষেপ দীর্ঘ হতে লাগল। একটি পায়ে চলার পথ চুপিচুপি
আমার কাছে চলে এল। আমি কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কে ফিরে এলাম।
গুঞ্জরিত বৈদ্যুতিক পোলের ওপর সূর্যের আলোয় একটা কাচপোকা বসে আছে।
উজ্জ্বল বর্মগুলির নিচে তার ওড়বার ডানাগুলি দক্ষহাতে প্যারাসুট গুটিয়ে রাখার মতো
করে ভাঁজ করে রাখা আছে।
………….
লাইকেন: lichen; শৈবাল ও ছত্রাকের সম্মিলিত উদ্ভিদ, যা গাছের গুঁড়িতে ছাইরঙা স্তর তৈরি করে।
বাচিক প্রথা: oral tradition.
[Robin Fulton অনূদিত The Clearing থেকে।]
পথের রহস্য
দিনের আলো ঘুমন্ত লোকটির মুখে আঘাত করল।
সে খুব উজ্জ্বল একটা স্বপ্ন দেখছিল
কিন্তু সে জাগল না।
সূর্যের তীব্র, অস্থির আলোয়
অন্যদের ভেতরে হাঁটছিল যে লোকটা,
তার মুখে অন্ধকার আঘাত করল।
প্রবল বর্ষণের মতো হঠাৎ অন্ধকার নেমে এল,
আমি একটা ঘরের ভেতরে দাঁড়িয়ে ছিলাম
যেটা প্রত্যেকটি মুহূর্তকে ধারণ করে ছিল─
একটা প্রজাপতি সংগ্রহশালা।
আর সূর্যটা ছিল আগের মতোই তীব্র।
তার অস্থির তুলিগুলো জগৎটাকে রাঙিয়ে যাচ্ছিল।
…………..
[Robin Fulton অনূদিত Secrets on the Way থেকে।]
সাংহাইয়ের পথঘাট
১
অনেকেই পার্কের সাদা প্রজাপতিটাকে লক্ষ করছিল।
ওই বাঁধাকপি-প্রজাপতিটাকে আমি ভালবাসি যেন সেটা খোদ সত্যের
ডানা ঝাপটানো একটা প্রান্ত!
ভোরবেলায়, জনতার ঢল আমাদের নীরব গ্রহটাকে গতিশীল করে তোলে।
তারপর পার্কটা জনতায় ভরে ওঠে। তাদের প্রত্যেকেরই জেইডের মতো
পালিশ করা আটটি মুখাবয়ব, প্রত্যেকটি পরিস্থিতিতে ভুলত্রুটি
এড়িয়ে চলার জন্যে।
তাদের প্রত্যেকেরই একটা অদৃশ্য মুখাবয়বও ছিল যেটায় প্রতিবিম্বিত হচ্ছিল:
“কিছু বিষয়ে কখনো মুখ খোলা চলবে না।”
সেই ‘কিছু বিষয়’ যেটা ক্লান্ত মুহূর্তগুলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে এবং
যা দীর্ঘ আঁশটে রেশযুক্ত এক ঢোঁক তীব্র ভাইপার ব্র্যান্ডির মতো।
জলাশয়ের মাছগুলো নিরন্তর চলমান, ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও তারা সাঁতরে চলে,
বিশ্বাসীদের জন্যে তারা হলো আদর্শ: সর্বদাই গতিশীল।
২
এখন দুপুর। সাইকেল আরোহীদের বহু উপরে ধূসর সামুদ্রিক হাওয়ায়
ধোয়া কাপড়চোপড়গুলো উড়ছিল, যে সাইকেল আরোহীরা
আসছিল ঘন ঝাঁকে ঝাঁকে। পাশের গোলকধাঁধাগুলো লক্ষ করো!
আমি এমন সব লিখিত অক্ষর দিয়ে পরিবেষ্টিত যার আমি কোনো
অর্থ করতে পারি না। আমি একেবারেই নিরক্ষর।
কিন্তু আমি সব পাওনা মিটিয়ে দিয়েছি আর আমার কাছে
সবকিছুরই রিসিট রয়েছে। বহু দুষ্পাঠ্য রিসিট আমি জড়ো করেছি।
আমি হলাম শুকনো পাতাঅলা একটি পুরোনো বৃক্ষ যার পাতাগুলো সব
ঝুলে আছে কিন্তু মাটিতে খসে পড়ছে না।
আর সাগরের দমকা হাওয়ায় এই রিসিটগুলো মর্মর তুলছে।
৩
ভোরবেলায়, জনতার ঢল আমাদের নীরব গ্রহটাকে গতিশীল করে তোলে।
আমরা সবাই রাস্তায় উঠে এসেছি, আর এটা একটা ফেরির পাটাতনের
মতোই জনাকীর্ণ।
আমরা যাচ্ছিটা কোথায় ? সেখানে যথেষ্ট চায়ের মগ আছে তো? এই রাস্তায়
উঠতে পারার জন্যে আমরা নিজেদেরকে ভাগ্যবান মনে করতে পারি!
এটা ক্লোস্ট্রোফোবিয়ার জন্মের হাজার বছর আগেকার কথা।
এখানে চলমান প্রত্যেকটি মানুষের পেছন পেছন উড়ে আসছে
একটি ক্রুশ, যেটা আমাদের নাগাল পেতে চাইছে, আমাদেরকে পার হয়ে
যেতে চাইছে, আমাদের সঙ্গে একজোট হতে চাইছে।
কিছু একটা পেছন থেকে চুপিচুপি আমাদের দিকে এগিয়ে আসতে চাইছে,
আমাদের চোখের ওপর হাত রেখে ফিসফিস করে বলতে চাইছে:
“বলোতো এটা কে!”
রোদ্দুরে আমাদেরকে মোটামুটি সুখীই দেখাচ্ছে, যখন আমাদের ক্ষতগুলো
থেকে রক্ত ঝরে চলেছে যা আমরা জানিই না।
………….
বাঁধাকপি-প্রজাপতি: cabbage butterfly; সাদা বা ক্রিমরঙা ডানার কালো কালো দাগযুক্ত
এক ধরনের ছোট প্রজাপতি। বাঁধাকপি পরিবারের গাছপালা এই পতঙ্গের পছন্দ।
জেইড: jade; উজ্জ্বল সবুজ রঙের পাথরবিশেষ। রূপচর্চায়, বিশেষ করে মুখের ক্লান্তির ছাপ কমাতে
বিশেষ কার্যকর।
ভাইপার ব্র্যান্ডি: সাপ ডুবিয়ে তৈরি তীব্র ও বিষাক্ত এশীয় মদ।
রিসিট: receipt; রসিদ।
ক্লোস্ট্রোফোবিয়া: claustrophobia; আবদ্ধতাভীতি।
[Patty Crane অনূদিত Streets in Shanghai থেকে।]
আবহচিত্র
মরীচিকার পাখনাময় অক্টোবরের সাগর
শীতলভাবে ঝলমল করছিল।
ইয়ট রেসের শ্বেতঘূর্ণনকে মনে রেখেছে সেরকম
কিছুই আর সেখানে অবশিষ্ট ছিল না।
গ্রামটির উপর অ্যাম্বারের একটা আভা।
আর সমস্ত ধ্বনিই ছিল ধীর উড়ালময়।
কুকুরের ঘেউ-ঘেউটা ছিল বাগানের উপরকার
হাওয়ায় অঙ্কিত একটা চিত্রলিপি।
যেখানে হলুদ ফলটা গাছকে ফাঁকি দিয়ে
নিজে নিজেই খসে পড়ছিল।
………..
চিত্রলিপি: hieroglyph.
অ্যাম্বার: amber; এক ধরনের স্বচ্ছ হলুদাভ বাদামি পাথর, বা এই পাথরের রং।
[Robin Fulton অনূদিত Weather Picture থেকে।]
দম্পতি
তারা বাতিটা নিভিয়ে দিল, আর সাদা ল্যাম্পশেডটা
এক গ্লাস অন্ধকারের ভেতর একটা ট্যাবলেটের মতো মুহূর্তের
জন্যে ঝলমল করে মিলিয়ে গেল। তারপর উত্থান।
হোটেলের দেয়ালগুলো আকাশের অন্ধকারে উঠে গেল।
তাদের ভালবাসার গতিটা শান্ত হয়ে এল এবং তারা ঘুমিয়ে পড়ল,
কিন্তু তাদের গোপনতম চিন্তাগুলো মিলিত হতে লাগল, যেমন
কোনো স্কুলবালকের আঁকা ছবির ভেজা কাগজের ওপর দুটো রং
মিলিত হয়ে পরস্পরের ভেতর প্রবাহিত হতে থাকে।
চারদিকে অন্ধকার আর নৈঃশব্দ্য। কিন্তু শহরটা আজ রাতে খুব
কাছে এগিয়ে এসেছে। তার অন্ধকার হয়ে যাওয়া জানালাগুলিসহ।
বাড়িগুলিও এসেছে। খুব কাছেই ভিড় করে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা
করছে, ভাবলেশহীন মুখের একদল জনতা।
………….
[Robert Bly অনূদিত The Couple থেকে।]
অরণ্যে
১
হেমন্তের গোলকধাঁধা।
অরণ্যের প্রবেশমুখে পরিত্যক্ত একটা খালি বোতল।
ভেতরে ঢোকো। বছরের এই সময়টাতে অরণ্যটা খুব শুনশান
পরিত্যক্ত সব প্রাঙ্গণ।
শুধু কয়েকরকম শব্দ: যেন কেউ টুইজার দিয়ে আলগোছে
কিছু ডালপালা সরিয়ে নিচ্ছে,
বা মোটা কোনো গুঁড়ির ভেতরকার কোনো কব্জার মৃদু গোঙানি।
হিমতুষার নিঃশ্বাস ফেলেছে মাশরুমের ওপর এবং তারা কুঁকড়ে গেছে।
সেগুলো দেখতে হারিয়ে যাওয়া লোকেদের খুঁজে পাওয়া জিনিসপত্র
বা কাপড়চোপড়ের মতো।
গোধূলি নেমে আসছে। দ্রুত বেরিয়ে যেতে হবে আর চেনা
ল্যান্ডমার্কগুলো খুঁজে পেতে হবে: বাইরে মাঠে পড়ে থাকা জংধরা
একটা যন্ত্র বা লেকের ওইপারে সেই বাড়িটা, বুইয়ান কিউবের
মতো শক্ত লালচে-বাদামি একটা স্কয়ার।
২
আমেরিকা থেকে আসা একটা চিঠি আমাকে অস্থির করে তুলল।
জুনের এক উজ্জ্বল রাতে সেটা আমাকে শহরতলীর নীলনকশার মতো
শীতল, স্মৃতিশূন্য নবজাত পাড়াগুলোর ভেতরকার নির্জন রাস্তায়
তাড়িয়ে নিয়ে এল।
চিঠিটা আমার পকেটে। অস্থির, বিক্ষুব্ধ একটা হাঁটাহাঁটি,
আর সেটা ছিল নীরব একটা প্রার্থনা।
তোমাদের কাছে ভালোমন্দের স্পষ্ট একটা চেহারা রয়েছে।
আমাদের কাছে সেটা মূলত শেকড়, সংখ্যা আর দিনমানের
একটা লড়াই।
যারা মৃত্যুর বার্তাবাহক তারা দিনের আলোকে ভয় পায় না।
তারা কাচের অট্টালিকায় বসে বসে শাসন করে, তারা সূর্যের তীব্র
আলোয় জটলা করে। তারা কাউন্টারের ওপর ঝুঁকে প’ড়ে
মাথা ঘোরায়।
আমি হঠাৎ দূরের নতুন ভবনগুলোর একটির সামনে এসে দাঁড়াই।
অনেক জানালা এসে মিশে গেছে একটি জানালায়।
ভাসমান বৃক্ষচূড়া নিয়ে সেখানে রাত্রির আকাশের আলোটা আটকে আছে।
এটা হলো গ্রীষ্মরাত্রির ভেতরে খাড়া হয়ে থাকা তরঙ্গহীন
একটা আয়নাহ্রদ।
মুহূর্তের জন্যে সহিংসতা
অবাস্তব বলে মনে হলো।
৩
সূর্যটা জ্বলছিল। মাটির ওপর দিয়ে বিপুলবেগে ধাবমান
বিশাল একটা ক্রুশাকৃতির ছায়া ছুঁড়তে ছুঁড়তে প্লেনটা বেশ
নিচু দিয়ে উড়ে এল।
একটা লোক ক্ষেতের ভেতরে বসে মাটি খুঁড়ছিল।
ছায়াটা এল।
মুহূর্তের জন্যে লোকটা তখন ক্রুশটার ঠিক মধ্যিখানে।
শীতল গির্জার খিলানগুলোর ভেতরে আমি ক্রুশ ঝুলতে দেখেছি।
মাঝে মাঝে সেটা ভয়ানক গতিশীল কোনো কিছুর একটা
স্থিরচিত্রের মতো।
…………..
টুইজার: tweezers; সন্না; কর্তন যন্ত্র।
বুইয়ান কিউব: bouillon cube; প্রক্রিয়াজাত একটি খাদ্য; যে কিউব থেকে bouillon বা সুপ
তৈরি করা হয়।
স্কয়ার: square; চতুভুর্জাকার কোনো বস্তু বা বাড়ি।
[May Swinson অনূদিত In the Clear থেকে।]
নান্নু মাহবুব

জন্ম: ১১ জুন, ১৯৬৪, যশোর। লেখালেখির শুরু ৮০’র দশকে।
প্রথম কাব্যগ্রন্থ: রাত্রিকালীন ডাকঘর (প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫)
দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ: পুনরুত্থিত শহর (প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি, ২০০৫)
তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ: আজ কী ফুল ফুটিয়েছো, অরণ্য? (প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি, ২০১৩)
